নিতম্ব
নিতম্ব বা পশ্চাৎদেশ বা পাছা হলো মানবদেহের পশ্চাৎভাগে কটিদেশ (কোমর) এবং দুই পায়ের সংযোগস্থলে অবস্থিত মাংসল অংশবিশেষ। দুটি নিতম্বের খাঁজে মধ্যবর্তী অংশে থাকে পায়ুপথ যা মানুষের পরিপাক তন্ত্রের সর্বশেষ অংশ। বয়ঃসন্ধির সাথে সাথে শরীরে ইস্ট্রোজেন হরমোন প্রবাহিত হওয়ার কারণে নারীর নিতম্ব আকারে বৃদ্ধি পায় এবং সমুন্নত হয়ে ওঠে। সাধারণত নিতম্বের বিশেষ কোনো কার্য শরীরে নেই কিন্তু সোজা হয়ে বসে থাকার ক্ষেত্রে মাংসল নিতম্ব সাহায্য করে।
গঠন
সম্পাদনাউইকিপিডিয়ার জন্য মানসম্মত অবস্থায় আনতে এই নিবন্ধ বা অনুচ্ছেদের উইকিকরণ প্রয়োজন। অনুগ্রহ করে সম্পর্কিত আন্তঃসংযোগ প্রয়োগের মাধ্যমে নিবন্ধের উন্নয়নে সহায়তা করুন। |
পেশি | উৎপত্তি | সন্নিবেশ | স্নায়ু | কাজ |
---|---|---|---|---|
গ্লুটিয়াস ম্যাক্সিমাস | এটি ইলিয়ামের পশ্চাৎ গ্লুটিয়াল রেখা,ক্রেস্ট;স্যাক্রামের পশ্চাৎ পৃষ্ঠের নিম্নদেশ ও কক্কিক্সের পাশ থেকে উঠে এসেছে।এখানে কিছু তন্তু আছে যা তীর্যকভাবে নিম্ন ও পার্শবর্তী দিকে নির্দেশিত। |
গ্লুটিয়াস ম্যাক্সিমাসের সন্নিবেশ দুই জায়গায় ৷উপর ও বড় অংশ গঠনকারী পেশী নিচের সুপারফিশিয়াল তন্তু সহ বৃহৎ ট্রক্যান্টার অতিক্রম করে ইলিওটিবিয়াল ট্র্যাক্টে সন্নিবেশিত হয়। নিচের ডিপ(Deep) তন্তু গ্লুটিয়াল টিউবারোসিটিতে সন্নিবেশিত হয় | ইনফেরিয়র গ্লুটিয়াল স্নায়ু || | ||
গ্লুটিয়াস মিডিয়াস | সুপেরিয়র গ্লুটিয়াল স্নায়ু | |||
গ্লুটিয়াস মিনিমাস | সুপেরিয়র গ্লুটিয়াল স্নায়ু |
যৌনতার ক্ষেত্রে ভূমিকা
সম্পাদনাএই অনুচ্ছেদটি সম্প্রসারণ করা প্রয়োজন। |
নিতম্ব মানবদেহের একটি যৌনসংবেদী ও কামোদ্দীপক অঙ্গ। নারীর নিতম্ব চিরকাল পুুরুষকে আকর্ষণ করেছে এবং কামনার জন্ম দিয়েছে। প্রাচীন ভারতের কামসূত্রে আকর্ষণীয় (সুডৌল) নিতম্ব বিশিষ্ট নারীদেরকে নিতম্বিনী বলা হতো।[১] আদি যুগ থেকে আধুনিক যুগ অবধি নিতম্ব বিশেষ করে পুরুষ চিত্রশিল্পীদের হাতে নানাভাবে অঙ্কিত হয়েছে। নারী-পুরুষের মিলনকালে পুরুষ নারীর নিতম্ব আঁকড়ে ধরে বিশেষ সুখানুভব করে।[২] নিতম্ব দেখে উত্তেজিত হয়ে মানুষের পায়ুকামে লিপ্ত হওয়ার কামনা জাগতে পারে।[৩][৪]
আরও দেখুন
সম্পাদনাতথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ "Sir Richard Burton's English translation of Kama Sutra"। Sacred-texts.com। ২৬ অক্টোবর ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩১ অক্টোবর ২০১১।
- ↑ Hennig, Jean-Luc (১৯৯৫)। The rear view: A brief and elegant history of bottoms through the ages। London: Souvenir। আইএসবিএন 0-285-63303-1।
- ↑ "Anal Sex Safety and Health Concerns"। WebMD। সংগ্রহের তারিখ আগস্ট ১৯, ২০১৩।
- ↑ Barry R. Komisaruk, Beverly Whipple, Sara Nasserzadeh, Carlos Beyer-Flores (২০০৯)। The Orgasm Answer Guide। JHU Press। পৃষ্ঠা 108–109। আইএসবিএন 978-0-8018-9396-4। সংগ্রহের তারিখ নভেম্বর ৬, ২০১১।
উৎস
সম্পাদনা- Etymology on line one can also search for most synonyms
- For synonyms: On-line thesaurus
- This article incorporates text from a publication now in the public domain: Herbermann, Charles, সম্পাদক (১৯১৩)। "article name needed"। Catholic Encyclopedia। New York: Robert Appleton। passim
বহিঃসংযোগ
সম্পাদনা- "The Muscles and Fasciæ of the Thigh" (by Henry Gray) at "Anatomy of the Human Body", 1918.
এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |