রোমান সাম্রাজ্য
রোমান সাম্রাজ্য (লাতিন: Imperium Rōmānum; ইম্পেরিউম্ রোমানুম্) প্রাচীন রোমান সভ্যতার একটি পর্যায়, সাম্রাজ্যটি একজন সম্রাটের নেতৃত্বে থাকা সরকারের দ্বারা পরিচালিত হত এবং রোমান সাম্রাজ্যের শাসনাধীন অঞ্চলসমূহ ভূমধ্যসাগরের চারিদিকে ইউরোপ, আফ্রিকা এবং এশিয়া পর্যন্ত বিস্তৃত ছিল। খ্রিঃপূঃ ১০০-৪০০ খ্রিঃ পর্যন্ত রোম পৃথিবীর সবচেয়ে বৃহত্তম নগরী ছিল[৪], এবং রোমান সাম্রাজ্যের জনসংখ্যা ৫০-৯০ মিলিয়নে উন্নীত হয়েছিল (যা তৎকালীন সময়ে পৃথিবীর জনসংখ্যার প্রায় ২০% ছিল)।[৫] এর আগে গৃহযুদ্ধ এবং রাজনৈতিক সংঘাতের ফলে রোমে বিরাজমান ৫০০ বছরের রোমান প্রজাতন্ত্রে চরম অস্থিরতার সৃষ্টি হয়। অস্থিরতার ঐ সময়ে জুলিয়াস সিজার কে স্থায়ী ডিক্টেটর বা ন্যায়পালক হিসেবে নিযুক্ত করা হয়। খ্ৰী:পূ: ৪৪-তে তাকে কয়েকজন ষড়যন্ত্রকারীরা হত্যা করে। ফলস্বরূপ গৃহযুদ্ধ এবং হত্যালীলা অব্যাহত থাকে। সিজারের পোষ্য পুত্র অক্টাভিয়ান খ্রী:পূ: ৩১-এ এক্টিয়ামের যুদ্ধে মার্ক এন্টনী এবং ক্লিওপেট্রাকে পরাজিত করে। এরপর অক্টাভিয়ান অদমনীয় হয়ে উঠে এবং খ্রী:পূ: ২৭-এ রোমান সিনেটে তাকে আনুষ্ঠানিকভাবে অসীম ক্ষমতা দেয়ার সাথে আউগুস্তুস উপাধি প্রদান করে যা রোমান সাম্রাজ্যের শুরুর একটি মাইলফলক।
রোমান সাম্রাজ্য Imperium Rōmānum[১] | |||||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
২৭ খ্রীষ্টপূর্ব–১৪৫৩ খ্রীষ্টাব্দ | |||||||||||
রোমান সাম্রাজ্যের সর্বোচ্চ বিস্তার (১১৭ খ্রিস্টাব্দ), সম্রাট ট্রাইয়ানের রাজত্বকালে | |||||||||||
অবস্থা | সাম্রাজ্য | ||||||||||
রাজধানী | রোম (৪৪ খ্রিপূ – ২৮৬ খ্রি) কন্সটান্টিনোপল (৩৩০ খ্রি থেকে) | ||||||||||
প্রচলিত ভাষা | লাতিন (রাজকীয়), গ্রিক (প্রশাসনিক) | ||||||||||
ধর্ম | রোমান পাগানবাদ, পরে খ্রিস্টধর্ম | ||||||||||
সরকার | রাজতন্ত্র | ||||||||||
সম্রাট | |||||||||||
• ২৭ খ্রিপূ – ১৪ খ্রি | আউগুস্তুস | ||||||||||
• ৪৭৫–৪৭৬ | রোমুলুস আউগুস্তুস | ||||||||||
কনসাল | |||||||||||
• 27–23 BC | Augustus | ||||||||||
• 476 | Basiliscus | ||||||||||
আইন-সভা | Roman Senate | ||||||||||
ঐতিহাসিক যুগ | প্রাচীন যুগ | ||||||||||
• আউগুস্তুস princeps উপাধিপ্রাপ্ত | ২৭ খ্রীষ্টপূর্ব | ||||||||||
• আক্তিয়ুমের যুদ্ধ | September 2 31 BC | ||||||||||
• অক্তাভিয়ানের আউগুস্তুস উপাধি গ্রহণ | 16 January 27 BC | ||||||||||
• Diocletian splits imperial administration between east and west | 285 | ||||||||||
• Constantine I declares Constantinople new imperial capital | 330 | ||||||||||
• বিলুপ্ত | ১৪৫৩ খ্রীষ্টাব্দ | ||||||||||
আয়তন | |||||||||||
25 BC[২][৩] | ২৭,৫০,০০০ বর্গকিলোমিটার (১০,৬০,০০০ বর্গমাইল) | ||||||||||
50[২] | ৪২,০০,০০০ বর্গকিলোমিটার (১৬,০০,০০০ বর্গমাইল) | ||||||||||
117[২] | ৫০,০০,০০০ বর্গকিলোমিটার (১৯,০০,০০০ বর্গমাইল) | ||||||||||
390 [২] | ৪৪,০০,০০০ বর্গকিলোমিটার (১৭,০০,০০০ বর্গমাইল) | ||||||||||
জনসংখ্যা | |||||||||||
56800000 | |||||||||||
• 117[২] | 88000000 | ||||||||||
মুদ্রা | সোলিদুস, আউরেয়ুস, দেনারিউস, সেস্তেরিউস, আস | ||||||||||
|
রোমান প্রজাতন্ত্র প্রায় ১৪০০ বছর ধরে প্রচলিত ছিল। এর প্রথম দুই শতক রাজনৈতিক সুস্থরতা এবং সমৃদ্ধির কারণে এদের “রোমান শান্তি”র যুগ হিসেবে অভিহিত করা হয়। অক্টেভিয়ানের বিজয়ের পর রোমান সাম্রাজ্যের পরিসর নাটকীয়ভাবে সম্প্রসারিত হয়। ৪১ সালে কেলিগুলার হত্যার পর সিনেটে পুনরায় প্রজাতন্ত্র প্রতিষ্ঠার কথা বিবেচনা করা হয়। কিন্তু ইতোমধ্যে প্রেইটোরিয়ান দেহরক্ষী বাহিনী ক্লডিয়াসকে সম্রাট ঘোষণা করে। ক্লডিয়াসের নেতৃত্বে রোমানরা ব্রিটানিয়াকে নিজ সাম্রাজ্যের অন্তর্গত করে। অক্টেভিয়ানের পর এটাই ছিল সর্ববৃহৎ রাজ্য বিস্তারের ঘটনা। ক্লডিয়াসের পরবর্তী সম্রাট নীরো ৬৮ সালে আত্মহত্যা করার পর পুনরায় রাজনৈতিক অস্থিরতার উদ্ভব হয়। গৃহযুদ্ধ এবং বিদ্রোহের (ইহুদী-রোমান যুদ্ধ) সময় চারজন সেনাধ্যক্ষক সম্রাট ঘোষণা করা হয়। ৬৯ সালে ভেসপাসিয়ানে বিজয় লাভ করে এবং ফ্লেভিয়ান রাজবংশের প্রতিষ্ঠা করে। তার পুত্র পরবর্তী সম্রাট টাইটাসে রোমের বিখ্যাত কলোসিয়াম নির্মাণ করে। টাইটাসের অল্প সময়ের রাজত্যের পর তার ভাই ডমিটিয়ান রোমান সিংহাস করে এবং দীর্ঘকাল রাজত্বের পর হত্যার বলি হয়। এরপর সিনেট পাঁচজন সম্রাটকে বাছাই করে। এদ্বিতীয় সম্রাট ট্রাজানের শাসনামলে রোমান সাম্রাজ্র্বোচ্চ শিখরে উন্নীত হয়।
কমডাসরাজত্বকালে অস্থিরতা আর পতনোন্মুখ গতি পুনরায় আরম্ভ হয় এবং ১৯২ সালে তাকে হত্যা করা হয়, পঞ্সম্রাটের শাসনামলে। এরপর সেপ্টিমাস সেভেরাস সম্হয়। ২৩৫ সালে আলেকজান্ডার সেভেরাসের হত্যার পর রোমান রাজনৈতিক ক্ষেত্ৰে প্রবল অস্থিরতা সৃষ্টি হয় এবং রোমান সিনেটে মাত্র ৫০ বলোককে সম্রাট ঘোষণা করে। ডিয়ক্লেটিয়ানের শাসনকালে দেশ চার ভাগে ভাগ করে প্রত্যেকটি অংশে একজন নির্দিষ্ট শাসনকর্তা নিয়োগ করা হয় যার ফলস্বরূপ দেশে পুনরায় সুস্থিরতা আসলেও প্ৰথম কনষ্টেণ্টাইন এর শাসনকালে গৃহযুদ্ধের মাধ্যমে এর অবসান ঘটে, এবং সকল প্রতিদ পরাভূত করে তিনি একছত্র সম্রাট হিসেবে অধিষ্ঠিত হন। কনস্টেন্টাইন রোমান রাজধানী বাইজেন্টাইনে স্থানান্তর করেন এবং তার সন্মানার্থে কনষ্টাণ্টিনপল হিসেবে জায়গার নতুন নামাকরণ করা হয়। নগরীর পতন আগ মুহূর্ত পর্যন্ত এটি ছিল প্রাচ্যের রাজধানী। তিনি খ্রিস্টান ধর্ম গ্রহণ করার পর রাষ্ট্রধর্ম হিসেবে এটা গৃহীত হয়। সাম্রাজ্যের পূর্বাঞ্চল(বাইজেন্টাইন সাম্রাজ্য) বিশ্বের এক অগ্রণী শক্তি হিসেবে পরিগণিত হয়। সংযুক্ত রোমান সাম্রাজ্যের শেষ সম্রাট প্রথম থিয়ডসিয়া মৃত্যুর পর ক্ষমতার অপব্যবহার, গৃহযুদ্ধ, বহিরআগ্রাসন, অর্থনৈতিক মন্দাবস্থা ইত্যাদি কারণে রোমান সাম্রাজ্যের আধিপত্য ক্ৰমশ হ্রাস পায় বলে মনে করা হয়। রোমান সাম্রাজ্য অর্থনৈতিক, সাংস্কৃতিক, রাজনৈতিক এবং সামরিক ক্ষেত্রে সেই সময়কার সবথেকে শক্তিশালী এবং সমৃদ্ধিশালী সাম্রাজ্যসমূহের অন্যতম ছিল। এটি ছিল প্রাচীন কালের এবং পৃথিবীর বৃহত্তম সাম্রাজ্যসমূহের একটি। ট্রাজানের সময়কালে এর আয়তন ছিল ৫০ লাখ বর্গ কিলোমিটার[২], যা ২১ শতকের ৪৮ টি জাতিগোষ্ঠীর সম পর্যায়ের[৬][৭] এবং প্রায় ৭ কোটি লোকের বসবাস ছিল যা তৎকালীন বিশ্ব জনসংখ্যার ২১% ধারণ করছিল। রোমান সাম্রাজ্যের বিস্তৃতি এবং স্থায়ীত্বই লেটিন এবং গ্রীক ভাষা, সংস্কৃতি, ধর্ম, আবিষ্কার, স্থাপত্য, দর্শন, আইন এবং সরকার গঠনের বিস্তৃতি এবং স্থায়ীত্ব নিশ্চিত করেছিল।
ইতিহাস
সম্পাদনাপ্রজাতন্ত্র থেকে সাম্রাজ্যে রূপান্তর
সম্পাদনাখ্রিস্টপূর্ব ৬ষ্ঠ শতাব্দীতে রোমান প্রজাতন্ত্রের প্রতিষ্ঠার পরপরই রোম সম্প্রসারণ শুরু করে, যদিও খ্রিস্টপূর্ব তৃতীয় শতাব্দী পর্যন্ত ইতালীয় উপদ্বীপের বাইরে সম্প্রসারণ ছিল না। খ্রিস্টপূর্ব ১ম শতাব্দী ছিল রাজনৈতিক ও সামরিক অভ্যুত্থানের সময়। খ্রিস্টপূর্ব দ্বিতীয় শতাব্দীর শেষভাগ থেকে রোম যখন ইতালির বাইরে তার ক্ষমতা ব্যাপকভাবে প্রসারিত করে তখন দীর্ঘ সিরিজ অভ্যন্তরীণ দ্বন্দ্ব, ষড়যন্ত্র এবং গৃহযুদ্ধের শিকার হয়। ৪৪ খ্রিস্টপূর্বাব্দে একনায়ক জুলিয়াস সিজার একটি দল দ্বারা নিহত হন। এই দলটি মার্ক এন্টনি এবং সিজারের দত্তক পুত্র অক্টাভিয়ান দ্বারা খ্রিস্টপূর্ব ৪২ সালে ফিলিপির যুদ্ধে পরাজিত হয় এবং রোম থেকে বিতাড়িত হয়। অ্যান্টনি এবং অক্টাভিয়ানের মধ্যে রোমান বিশ্ব বিভক্ত হয়, তবে এটি দীর্ঘস্থায়ী হয়নি। ৩১ খ্রিস্টপূর্বাব্দে অ্যাক্টিয়ামের যুদ্ধে অক্টাভিয়ান বাহিনী মার্ক অ্যান্টনি এবং ক্লিওপেট্রার বাহিনীকে পরাজিত করে। ২৭ খ্রিস্টপূর্বাব্দে সেনেট তাকে অগাস্টাস ("পূজনীয়") উপাধি দেয় এবং তাকে প্রকন্সুলার ইম্পেরিয়াম সহ প্রিন্সেপস ("প্রধান") বানিয়ে দেয়, এইভাবে প্রিন্সিপেট শুরু হয়। যদিও প্রিন্সিপেট প্রজাতন্ত্র নামে দাঁড়িয়েছিল, অগাস্টাসের সমস্ত অর্থপূর্ণ কর্তৃত্ব ছিল। তার মৃত্যুর পর, টাইবেরিয়াস তার স্থলাভিষিক্ত হন নতুন ডি ফ্যাক্টো রাজা হিসেবে।
প্যাক্স রোমানা
সম্পাদনাঅগাস্টাসের শাসনের সাথে শুরু হওয়া ২০০ বছরকে ঐতিহ্যগতভাবে প্যাক্স রোমানা ("রোমান শান্তি") হিসাবে গণ্য করা হয়। প্রদেশগুলিতে বিদ্রোহ বিরল ছিল । রাজবংশের উত্তরাধিকারের নীতি প্রতিষ্ঠায় অগাস্টাসের সাফল্য ছিল।
বর্বর রাজ্য এবং বাইজেন্টাইন সাম্রাজ্য
সম্পাদনাবর্বর আক্রমণগুলি প্রধানত প্রাচীন জার্মানিক জনগণের আন্দোলন । ঐতিহাসিকভাবে, এই ঘটনাটি প্রাচীনত্ব এবং মধ্যযুগের মধ্যে পরিবর্তনকে চিহ্নিত করে। সেভেরান রাজবংশ ছিল অশান্ত; রাজত্ব নিয়মিতভাবে হত্যা বা মৃত্যুদণ্ডের মাধ্যমে শেষ হত এবং পতনের পর সাম্রাজ্য তৃতীয় শতাব্দীর সংকট, আক্রমণ, গৃহযুদ্ধ, অর্থনৈতিক বিশৃঙ্খলা এবং প্লেগ দ্বারা আচ্ছন্ন হয়। অরেলিয়ান, সাম্রাজ্যকে সামরিকভাবে স্থিতিশীল করেন এবং ডায়োক্লেটিয়ান ২৮৫ সালে পুনর্গঠিত এবং অনেকাংশ পুনরুদ্ধার করেন,ডায়োক্লেটিয়ান সাম্রাজ্যকে চারটি অঞ্চলে বিভক্ত করেছিলেন, প্রত্যেকটি পৃথক টেট্রার্ক দ্বারা শাসিত হত। কিন্তু টেট্রার্কি ভেঙে পড়ে। শেষ পর্যন্ত কনস্টানটাইন দ্য গ্রেটের দ্বারা আদেশ পুনরুদ্ধার করা হয়, যিনি খ্রিস্টধর্মে রূপান্তরিত প্রথম সম্রাট এবং পূর্ব সাম্রাজ্যের নতুন রাজধানী হিসাবে কনস্টান্টিনোপল প্রতিষ্ঠা করেন।
কনস্টান্টিনোপল এবং রোমে দ্বৈত শক্তি কেন্দ্র ছিল। জুলিয়ান, তার উপদেষ্টা মার্ডোনিয়াসের প্রভাবে ধ্রুপদী রোমান এবং হেলেনিস্টিক ধর্ম পুনরুদ্ধার করার চেষ্টা করেন। প্রথম থিওডোসিয়াস , পূর্ব ও পশ্চিম উভয়ের উপর শাসন করা শেষ সম্রাট, খ্রিস্টধর্মকে রাষ্ট্রধর্ম করার পর ৩৯৫ সালে মারা যান।
পশ্চিমের পতন
সম্পাদনাপশ্চিমী রোমান সাম্রাজ্য ৫ম শতকের গোড়ার দিকে ভেঙে যেতে শুরু করে। রোমানরা সমস্ত আক্রমণকারীদের বিরুদ্ধে লড়াই করছিল [৮] , কিন্তু রোম সাম্রাজ্য এত বেশি জার্মানিক লোককে আত্মীকরণ করেছিল যে সাম্রাজ্য নিজেই ভেঙে পড়তে শুরু করেছিল। ৪৭৬ সালে যখন রোমুলাস অগাস্টুলাস জার্মানিক যুদ্ধবাজ ওডোসারের কাছে ত্যাগ করতে বাধ্য হয়, পশ্চিমী রোমান সাম্রাজ্যের অবসান ঘটে।[৯]
ওডোসার জেনো পশ্চিম সাম্রাজ্যের অবসান ঘটান। শেষ রোমান সম্রাট কনস্টানটাইন একাদশ প্যালাওলোগোসের রাজত্বকাল পর্যন্ত পূর্ব রোমান সাম্রাজ্যকে পরবর্তী ইতিহাসবিদরা বাইজেন্টাইন সাম্রাজ্য বলে অভিহিত করেন। তিনি ১৪২৩ সালে কনস্টান্টিনোপল অবরোধের সময় দ্বিতীয় মেহমেদ এবং তার অটোমান বাহিনীর বিরুদ্ধে যুদ্ধে মারা যান। দ্বিতীয় মেহমেদ সিজার উপাধি গ্রহণ করেন।
তথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ Other possibilities are Imperium Romanum and Romania. Res publica, as a term denoting the Roman "commonwealth" in general, can refer to both the Republican and the Imperial era, while Imperium Romanum is used to denote the territorial extent of Roman authority. The later term Romania, which was eventually carried over to Byzantium, appears in Greek and Latin sources from the fourth century onward. (See Wolff, R.L. "Romania: The Latin Empire of Constantinople". In: Speculum, 23 (1948), pp. 1-34 (pp. 2-3).)
- ↑ ক খ গ ঘ ঙ Taagepera, Rein (১৯৭৯)। "Size and Duration of Empires: Growth-Decline Curves, 600 B.C. to 600 A.D."। Social Science History। 3 (3/4): 125। ডিওআই:10.2307/1170959।
- ↑ John D. Durand, Historical Estimates of World Population: An Evaluation, 1977, pp. 253-296.
- ↑ (a) [১]Ian Morris, Social Development, Stanford University, October 2010. ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২৬ জুলাই ২০১১ তারিখে This contains supporting materials for the following book: (b) Ian Morris, Why the West Rules—For Now, New York: Farrar, Straus and Giroux, 2010. আইএসবিএন ৯৭৮-০-৩৭৪-২৯০০২-৩.
- ↑ an average of figures from different sources as listed at the US Census Bureau's Historical Estimates of World Population ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২ জানুয়ারি ২০১১ তারিখে; see also *Kremer, Michael (1993). "Population Growth and Technological Change: One Million B.C. to 1990" in The Quarterly Journal of Economics 108(3): 681–716.
- ↑ "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি"। ২২ আগস্ট ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১ আগস্ট ২০১৬।
- ↑ http://www.allaboutturkey.com/romans.htm
- ↑ Bury, John Bagnall (১৯২৩)। History of the Later Roman Empire। Dover Books। পৃষ্ঠা 295–297। ১৩ জুলাই ২০২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০২১।
- ↑ https://www.dw.com/bn/%E0%A6%B0%E0%A7%8B%E0%A6%AE%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%AA%E0%A6%A4%E0%A6%A8-%E0%A6%95%E0%A7%87%E0%A6%A8-%E0%A6%B9%E0%A7%9F%E0%A7%87%E0%A6%9B%E0%A6%BF%E0%A6%B2/g-45366411
এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |