প্লেবয়
প্লেবয় (ইংরেজি: Playboy) মার্কিন পুরুষদের এবং জীবনধারা এবং বিনোদন ম্যাগাজিন, যা সাংবাদিকতা ও কল্পকাহিনীর পাশাপাশি নগ্ন নারীর আলোকচিত্র প্রকাশ করে। এটা হিউ হেফ্নার এবং তার সহযোগী কর্তৃক ১৯৫৩ সালে শিকাগোতে প্রতিষ্ঠিত হয়। এবং যেখানে হেফ্নারের মায়ের কাছ থেকে নেয়া $১,০০০ ঋণের একটা অংশ নিহিত ছিল।[৩] ম্যাগাজিনটি নগ্ন এবং অর্ধ-নগ্ন[৪] মডেলদের (প্লেমেট) কেন্দ্রবিন্দু হিসেবে উল্লেখযোগ্য, প্লেবয় যৌন বিপ্লবে একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে,[৫] এবং বিশ্বের সেরা পরিচিত ব্যান্ডগুলোর একটি হিসেবে বিবেচিত।[৬] ম্যাগাজিনটি প্রায় প্রতিটি মাধ্যমের উপস্থিতির পাশাপাশি প্লেবয় এন্টারপ্রাইজ কর্তৃক গড়ে উঠে।[৬] মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ফ্ল্যাগশিপ ম্যাগাজিন ছাড়াও, প্লেবয়র জাতি-নির্দিষ্ট সংস্করণ বিশ্বব্যাপী প্রকাশ করা হয়।
প্রধান সম্পাদক | হিউ হেফ্নার |
---|---|
বিভাগ | পুরুষদের ম্যাগাজিন |
প্রকাশনা সময়-দূরত্ব | মাসিক |
প্রকাশক | প্লেবয় এন্টারপ্রাইজ |
মোট কপিসংখ্যা (২০১৬) | ৬৭৩,৪৭৩[১] |
প্রতিষ্ঠার বছর | ১ অক্টোবর ১৯৫৩[২] |
প্রথম প্রকাশ | ডিসেম্বর ১৯৫৩ |
দেশ | মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র |
ভিত্তি | শিকাগো, ইলিনয় |
ভাষা | ইংরেজি, বহুভাষীক |
ওয়েবসাইট | Playboy |
আইএসএসএন | 0032-1478 |
ম্যাগাজিনটির উল্লেখযোগ্য ঔপন্যাসিকদের ছোটো গল্প প্রকাশের দীর্ঘ ইতিহাস রয়েছে, যাদের মধ্যে ছিলেন আর্থার সি ক্লার্ক,[৭] ইয়ান ফ্লেমিং,[৭] ভ্লাদিমির নাবোকভ,[৮] সল বেলো, চাক পালহানিয়াক, পি. জি. উডহাউস,[৭] হারুকি মুরাকামি, এবং মার্গারেট অ্যাটউড।[৭] সম্পূর্ণ পৃষ্ঠা জুড়ে রঙিন কার্টুনের নিয়মিত প্রদর্শনের পাশাপাশি, এটি উল্লেখযোগ্য কার্টুনিস্টদের জন্য একটি শোকেসে পরিণত হয়ে ওঠে, যাদের মধ্যে হার্ভি কার্টজম্যান, জ্যাক কোল,[৯] এলডন দেদিনি,[১০] জুলেস ফিফার,[১১] শেল সিলভারস্টোন,[১২] এরিখ সকোল,[৭] রয় র্যামন্ড,[১৩] গহান উইলসন, এবং রোল্যান্ড বি. উইলসন অর্ন্তভূক্ত।[১৪] প্লেবয় উল্লেখযোগ্য জনপ্রিয় ব্যক্তিত্বের, যেমন শিল্পী, স্থপতি, অর্থনীতিবিদ, সুরকার, কন্ডাকটর, চলচ্চিত্র পরিচালক, সাংবাদিক, ঔপন্যাসিক, নাট্যকার, ধর্মীয় ব্যক্তিত্ব, রাজনীতিবিদ, ক্রীড়াবিদ এবং রেস কার চালকের মাসিক সাক্ষাতকারে প্রচার করেছে। ম্যাগাজিনটি সাধারণত একটি উদার সম্পাদকীয় অবস্থান অবলম্বন করে থাকে, যদিও এটি প্রায়ই রক্ষণশীল তারকাদের সাক্ষাত্কারও প্রকাশ করে থাকে।[১৫]
প্লেবয় ম্যাগাজিনে বেশিরভাগ নগ্ন আলোকচিত্র এক বছর-দীর্ঘ অপসারণের পর, মার্চ-এপ্রিল ২০১৭ সালের সংখ্যায় পুনরায় নগ্নতা ফিরিয়ে অনা হয়।
ইতিহাস
সম্পাদনা১৯৫০-এর দশক
সম্পাদনার্যাবিট লোগো
সম্পাদনাএকটি সাক্ষাৎকারে হেফ্নার ইটালীয় সাংবাদিক ওরিয়ানা ফাল্লাচির নিকট, প্লেবয়ের জন্যে তার র্যাবিট লোগো পছন্দের কারণ ব্যাখ্যা করেনঃ
“ | The rabbit, the bunny, in America has a sexual meaning; and I chose it because it's a fresh animal, shy, vivacious, jumping - sexy. First it smells you then it escapes, then it comes back, and you feel like caressing it, playing with it. A girl resembles a bunny. Joyful, joking. Consider the girl we made popular: the Playmate of the Month. She is never sophisticated, a girl you cannot really have. She is a young, healthy, simple girl - the girl next door . . . we are not interested in the mysterious, difficult woman, the femme fatale, who wears elegant underwear, with lace, and she is sad, and somehow mentally filthy. The Playboy girl has no lace, no underwear, she is naked, well-washed with soap and water, and she is happy. | ” |
"হিউ হেফ্নার: 'আই অ্যাম ইন দ্য সেন্টার অব দ্য ওয়ার্ল্ড,'" ওরিয়ানা ফাল্লাচির কর্তৃক গৃহীত সাক্ষাৎকার, লুক ম্যাগাজিন, জানুয়ারি ১০, ১৯৬৭
১৯৬০–১৯৯০
সম্পাদনা২০০০–২০১০
সম্পাদনাপ্লেবয় সাক্ষাৎকার
সম্পাদনাসঞ্চলন
সম্পাদনাপ্লেবয়- এর বিক্রি নিষিদ্ধ
সম্পাদনামামলা
সম্পাদনাআলোকচিত্রী
সম্পাদনাঅনেক উল্লেখযোগ্য আলোকচিত্রী প্লেবয়-এ অবদান রেখেছেন, যেমন: কেন মার্কাস,[১৬] রিচার্ড ফেগলে,[১৭] আর্নি ফ্রেইট্যাগ,[১৮] রন হ্যারিস,[১৯] টম কেলি,[১৬] ডেভিড ম্যাকেই,[২০] রাস মেয়ার,[২১] পম্পিও পোসার,[২২] Suze Randall,[২৩] হার্ব রিটস্,[২৪] স্টিফেন ওয়েডা,[২৫][২৬] স্যাম উ,[২৭] মারিও ক্যাসিলিয়া,[২৮] অ্যানি লিবভিত্জও,[২৪] হেলমুট নিউটন,[২৪] এবং বানি ইয়েগার।[২৯]
সেলিব্রিটি
সম্পাদনা- সম্পূর্ণ তালিকার জন্য, দয়া করে দেখুনঃ প্লেবয় ব্যক্তিদের তালিকা ১৯৫৩–১৯৫৯, ১৯৬০–১৯৬৯, ১৯৭০–১৯৭৯, ১৯৮০–১৯৮৯, ১৯৯০–১৯৯৯, ২০০০–২০০৯, ২০১০–২০১৯।
বিভিন্ন সেলিব্রিটি (গায়িকা, অভিনেত্রী, মডেল, প্রভৃতি) প্লেবয়ের জন্য নিজেদের উপস্থিত করেছেন। এটি একটি সংক্ষিপ্ত তালিকাঃ
চলচ্চিত্রঃ
- মেরিলিন মনরো (ডিসেম্বর ১৯৫৩) (প্রকৃতপক্ষে প্লেবয় নিজস্বভাবে উপস্থাপন করে নি)
- জায়ন ম্যান্সফিল্ড (ফেব্রুয়ারি ১৯৫৫)
- মারা কর্ডে (অক্টোবর ১৯৫৮)
- ক্যারল লিনলি (মার্চ ১৯৬৫)
- উরসুলা অ্যান্ড্রেস (জুন ১৯৬৫)
- মার্গোট কিডার (মার্চ ১৯৭৫)
- কিম বাশিংয়ের (ফেব্রুয়ারি ১৯৮৩)
- ট্যেরি ম্যুর (আগস্ট ১৯৮৪)
- জেনেট জোন্স (মার্চ ১৯৮৭)
- ড্রিউ ব্যারিমোর (জানুয়ারি ১৯৯৫)
- ডেনিস রিচার্ডস (ডিসেম্বর ২০০৪)
সঙ্গীতঃ
- লা টায়া জ্যাকসন (মার্চ ১৯৮৯/নভেম্বর ১৯৯১)
- ফেমটুফেম (ডিসেম্বর ১৯৯৩)
- ন্যান্সি সিনাত্রা (মে ১৯৯৫)
- সামান্থা ফক্স (অক্টোবর ১৯৯৬)
- জোয়ি হিদারটন (এপ্রিল ১৯৯৭)
- লিন্ডা ব্রাভা (এপ্রিল ১৯৯৮)
- বেলিন্ডা কার্লাসলে (আগস্ট ২০০১)
- টিফ্যানি (এপ্রিল ২০০২)
- কার্নি উইলসন (আগস্ট ২০০৩)
- ডেবি গিবসন (মার্চ ২০০৫)
ক্রিড়াঃ
- Svetlana Khorkina (নভেম্বর ১৯৯৭ রাশিয়ান সংস্করণ)
- ক্যাটরিনা উইট (ডিসেম্বর ১৯৯৮)
- তানজা শেভচেঙ্কো (এপ্রিল ১৯৯ জার্মান সংস্করণ)
- জন লায়ারার (নভেম্বর ২০০০ এবং জানুয়ারি ২০০২)
- গাব্রিয়েল রিস (জানুয়ারি ২০০১)
- কিয়ানা টম (মে ২০০২)
- টরি উইলসন (মে ২০০৩ এবং মার্চ ২০০৪ [the latter with Sable])
- এ্যামি আকাফ (সেপ্টেম্বর ২০০৪)
- আমান্ডা বিয়ার্ড (জুলাই ২০০৭)
- অ্যাশলি হার্কালারড (আগস্ট 2008)[৩০]
টেলিভিশনঃ
- লিন্ডা ইভান্স (জুলাই ১৯৭১)
- সুজানেন সোমারস (ফেব্রুয়ারি ১৯৮০ এবং ডিসেম্বর ১৯৮৪)
- শ্যানেন ডোহার্টি (মার্চ ১৯৯৪ এবং ডিসেম্বর ২০০৩)
- ফারহা ফায়েকেট (ডিসেম্বর ১৯৯৫ এবং জুলাই ১৯৯৭)
- বেওয়াচ নারী (জুন ১৯৯৮)
- ক্লদিয়া ক্রিশ্চিয়ান (অক্টোবর ১৯৯৯)
- শারী বেলফন্টে (সেপ্টেম্বর ২০০০)
- ব্রুক বার্ক (মে ২০০১ এবং নভেম্বর ২০০৪)
- সুসি ফেল্ডম্যান (আগস্ট ২০০৮)
- কারিনা স্মার্নোফ (মে ২০১১)
আন্তর্জাতিক সংস্করণ
সম্পাদনা(সহজাত তারিখে শুরু, বা সহজাত তারিখ পরিসীমা অনুযায়ী)
বর্তমানঃ
আফ্রিকা
উত্তর ও দক্ষিণ আমেরিকা
- মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র (১৯৫৩–)
- ব্রাজিল (১৯৭৫–)
- মেক্সিকো (১৯৭৬–১৯৯৮, ২০০২–)
- আর্জেন্টিনা (১৯৮৫–১৯৯৫, ২০০৬–)
- ভেনেজুয়েলা (২০০৬–)
- কলম্বিয়া (২০০৮–)
ইউরোপ
- জার্মানি (১৯৭২–)[৩৪]
- ইতালি (১৯৭২–২০০৩, ২০০৮–)[৩৫]
- ম্যাসেডোনিয়া (2010– )[৩৬]
- স্পেন (১৯৭৮–)
- নেদারল্যান্ডস (১৯৮৩–)
- গ্রিস (১৯৮৫–)
- হাঙ্গেরি (১৯৮৯–১৯৯৩, ১৯৯৯–)
- চেক প্রজাতন্ত্র (১৯৯১–)
- পোল্যান্ড (১৯৯২–)[৩২]
- রাশিয়া (১৯৯৫–)
- স্লোভাকিয়া (১৯৯৭–২০০২, ২০০৫–)
- ক্রোয়েশিয়া (১৯৯৭–)
- রোমানিয়া (১৯৯৯–)
- স্লোভেনিয়া (২০০১–)
- সার্বিয়া (২০০৪–)[৩৪]
- ইউক্রেন (২০০৫–)
- ইস্তোনিয়া (২০০৭–)[৩৭]
- লিথুয়ানিয়া (২০০৮–)
- পর্তুগাল (২০০৯, ২০১২–)[৩৮]
- লাতভিয়া (২০১০–)[৩৯]
- অস্ট্রিয়া (২০১২–)
- বুলগেরিয়া (২০০২–)
- মলদোভা (২০১২–)[৪০]
- ইসরায়েল (২০১৩–)[৪১]
প্রাক্তনঃ
ইউরোপ
- ফ্রান্স (১৯৭৩–২০১১)
- নরওয়ে (১৯৯৮8–১৯৯৯)
- তুরস্ক (১৯৮৬–১৯৯৫)
- সুইডেন (১৯৯৮–১৯৯৯)
- জর্জিয়া (২০০৭–২০০৯)[৪২]
ওশেনিয়া
- অস্ট্রেলিয়া (১৯৭৯–২০০০)
অন্যান্য সংস্করণ
সম্পাদনাবই
সম্পাদনা- সাধারণ সংকলন
- Nick Stone, editor. The Bedside Playboy. Chicago: Playboy Press, 1963.
- বার্ষিকী সংগ্রহ
- Jacob Dodd, editor. The Playboy Book: Forty Years. Santa Monica, California: General Publishing Group, 1994, আইএসবিএন ১-৮৮১৬৪৯-০৩-২
- Playboy: 50 Years, The Photographs. San Francisco: Chronicle Books, 2003, আইএসবিএন ০-৮১১৮-৩৯৭৮-৮
- Nick Stone, editor; Michelle Urry, cartoon editor. Playboy: 50 Years, The Cartoons. San Francisco: Chronicle Books, 2004. আইএসবিএন ০-৮১১৮-৩৯৭৬-১
- Gretchen Edgren, editor. The Playboy Book: Fifty Years. Taschen, 1995. আইএসবিএন ৩-৮২২৮-৩৯৭৬-০
- সাক্ষাৎকার সংকলন
- G. Barry Golson, editor. The Playboy Interview. New York: Playboy Press, 1981. আইএসবিএন ০-৮৭২২৩-৬৬৮-৪ (hardcover), আইএসবিএন ০-৮৭২২৩-৬৪৪-৭ (softcover)
- G. Barry Golson, editor. The Playboy Interview Volume II. New York: Wideview/Perigee, 1983. আইএসবিএন ০-৩৯৯-৫০৭৬৮-X (hardcover), আইএসবিএন ০-৩৯৯-৫০৭৬৯-৮ (softcover)
- David Sheff, interviewer; G. Barry Golson, editor. The Playboy Interviews with John Lennon and Yoko Ono. New York: Playboy Press, 1981, আইএসবিএন ০-৮৭২২৩-৭০৫-২; 2000 edition, আইএসবিএন ০-৩১২-২৫৪৬৪-৪
- Stephen Randall, editor. The Playboy Interview Book: They Played the Game. New York: M Press, 2006, আইএসবিএন ১-৫৯৫৮২-০৪৬-৯
আরও দেখুন
সম্পাদনা- হিউ হেফ্নার
- প্লেবয় টিভি
- প্লেবয় ইউকে
- List of men's magazines
- List of Playboy Playmates of the Month
- List of Playboy Playmates of the Year
- প্লেবয় ব্যক্তিদের তালিকা ১৯৫৩-১৯৫৯
- প্লেবয় ব্যক্তিদের তালিকা ১৯৬০-১৯৬৯
- প্লেবয় ব্যক্তিদের তালিকা ১৯৭০-১৯৭৯
- প্লেবয় ব্যক্তিদের তালিকা ১৯৮০-১৯৮৯
- প্লেবয় ব্যক্তিদের তালিকা ১৯৯০-১৯৯৯
- প্লেবয় ব্যক্তিদের তালিকা ২০০০-২০০৯
- প্লেবয় ব্যক্তিদের তালিকা ২০১০-২০১৯
- List of Playboy Playmates by birthplace
- List of Playboy videos
- Playboy: The Mansion
- The Playboy Mansion
- প্লেবয় ক্লাব
- Playboy Studio West
- Playboy Playmate
- Playboy Dolls
- Playboy's Book of Forbidden Words
- Playboy Enterprises
- Pubic Wars
- Counterculture of the 1960s
তথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ "AAM: Total Circ for Consumer Magazines"। abcas3.auditedmedia.com। ২৩ জানুয়ারি ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৩ আগস্ট ২০১৬।
- ↑ "Playboy Enterprises, Inc"। Playboyenterprises.com। ২০১৫-০৯-২৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৬-০২-১৪।
- ↑ Seib, Christine (ডিসেম্বর ৯, ২০০৮)। "Hefner's Daughter Christie Walks Away from Playboy Enterprises"। The Times। London। আগস্ট ৯, ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ মে ২২, ২০১০।
- ↑ "Playboy 'to drop' naked women images"। BBC News। সংগ্রহের তারিখ ২০১৬-০২-১৪।
- ↑ "Why America loved Playboy"। BBC News। ২০১৫-১০-১৪। সংগ্রহের তারিখ ২০১৬-০২-১৪।
- ↑ ক খ Wray, Richard (নভেম্বর ১৩, ২০০৯)। "Iconix 'makes offer for Playboy'"। The Guardian। London। সংগ্রহের তারিখ অক্টোবর ৭, ২০১১।
- ↑ ক খ গ ঘ ঙ Steven Watts। Mr Playboy: Hugh Hefner and the American Dream। Wiley। পৃষ্ঠা 80,91,111,144,152,190। আইএসবিএন 0-470-52167-8।
- ↑ Samuel Schuman (১৯৭৯)। Vladimir Nabokov, A Reference Guide। পৃষ্ঠা 61।
- ↑ Art Spiegelman (২০০১)। Jack Cole and Plastic Man: Forms Stretched to Their Limits। Chronicle Books। পৃষ্ঠা 126। আইএসবিএন 0-8118-3179-5।
- ↑ Eldon Dedini (২০০৬)। An Orgy of Playboy's Eldon Dedini। Fantagraphics Books। পৃষ্ঠা 8। আইএসবিএন 1-56097-727-2।
- ↑ Stephen E. Kercher (২০০৬)। Revel with a Cause: Liberal Satire in Postwar America। University Of Chicago Press। পৃষ্ঠা 480। আইএসবিএন 0-226-43164-9।
- ↑ Shel Silverstein (২০০৭)। Playboy's Silverstein Around the World। Fireside। আইএসবিএন 0-7432-9024-0।
- ↑ Bryant, Mark (অক্টোবর ১৯, ২০০৯)। "Roy Raymonde: Cartoonist noted for his work in 'Punch' and 'Playboy'"। The Independent। সংগ্রহের তারিখ মার্চ ১০, ২০১৫।
- ↑ "Blog Archive » "We All Have To Start Somewhere" Department. Case in Point No.11"। EliSteinCartoons.com। ফেব্রুয়ারি ৩, ২০০৯। সংগ্রহের তারিখ ২০১১-১২-০৭।
- ↑ "Film Review: Hugh Hefner: Playboy, Activist and Rebel"। Filmjournal.com। জুলাই ২০, ২০১০। মার্চ ৫, ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১১-১২-০৭।
- ↑ ক খ "Photographers"। Vintageplayboymags.co.uk। সংগ্রহের তারিখ ২০১১-১২-০৭।
- ↑ Richard Fegley – Biography
- ↑ Arny Freytag – IMDb
- ↑ "Ron Harris Studio – We Have The Girls You Want"। Ronharris.com। ২০১১-১২-০৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১১-১২-০৭।
- ↑ "Photographer"। David Mecey। ২০১১-১১-২৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১১-১২-০৭।
- ↑ Russ Meyer (I) – Biography
- ↑ Pompeo Posar – IMDb
- ↑ "Suze Randall"। Lycos.com। ২০১১-০৯-২৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১১-১২-০৭।
- ↑ ক খ গ ""Playboy at 50" Christies Sale 1325 (December 17, 2003)"।
- ↑ ""Playboy at 50" Christies Sale 1325 (December 17, 2003)"। ৩ মার্চ ২০০৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৬ মার্চ ২০১৪।
- ↑ "Welcome to Stephen Wayda Photography"। ৩ মার্চ ২০০৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৬ মার্চ ২০১৪।
- ↑ James R. Petersen, Playboy Redheads, Chronicle Books, 2005, p127. আইএসবিএন ০-৮১১৮-৪৮৫৮-২
- ↑ "Mario Casilli, Playboy Photographer"। Vintage Playboy Mags। সংগ্রহের তারিখ ২০০৭-১১-০৬।
- ↑ "Bunnyyeager.com"। Bunnyyeager.com। সংগ্রহের তারিখ ২০১১-১২-০৭।
- ↑ "Harkleroad to be in August Playboy magazine"। সংগ্রহের তারিখ ২০০৮-০৫-২৬।
- ↑ "Philippine Playboy won't show full nudity"। MSNBC। Associated Press। মার্চ ২৭, ২০০৮। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-০৩-০৮।
- ↑ ক খ "Playboy Takes On World With Big Video Expansion", By Richard Covington, International Herald Tribune, November 3, 1993. Retrieved June 23, 2007.
- ↑ Ndlovu, Andile (১৫ মে ২০১৩)। "Playboy SA stripped off mag rack"। Times LIVE। সংগ্রহের তারিখ ১৫ মে ২০১৩।
- ↑ ক খ গ "Jakarta struggles with the politics of pornography as Playboy comes to town", John Aglionby, January 30, 2006, The Guardian. Retrieved June 23, 2007.
- ↑ Party Time in Milan as Playboy Comes to Town, Corriere della Sera. Retrieved on 2008-12-08.
- ↑ "Playboy Macedonia"। Netpress.com.mk। সেপ্টেম্বর ২৮, ২০১০। ২০১১-০৭-২২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১১-১২-০৭।
- ↑ "Playboy Magazine Enters Estonia" ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ১০ জুলাই ২০০৭ তারিখে, Alo Raun, Postimees, 2007-06-07. Retrieved June 30, 2007.
- ↑ Portal Imprensa (মার্চ ২৬, ২০০৯)। "Portugal will have its own version of Playboy magazine from this month"। Portal Imprensa। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-০৩-২৮।
- ↑ "Playboy published also in Latvia"। bnn-news.com। সেপ্টেম্বর ২৮, ২০১০। সংগ্রহের তারিখ ২০১০-১০-০৮।
- ↑ Galloway, Stephen (সেপ্টেম্বর ২০, ২০১১)। "Hugh Hefner: The Playboy Interview"। The Hollywood Reporter। সংগ্রহের তারিখ ২০১২-০২-২১।
- ↑ Nati Tucker (২০১৩-০১-১৪)। "Show me the bunny: Playboy comes to Israel"। Haaretz। সংগ্রহের তারিখ ২০১৩-০৩-১৯।
- ↑ "Playboy Magazine Enters Georgia, Plans to Conquer Market" ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২৮ সেপ্টেম্বর ২০০৭ তারিখে, Nino Edilashvili, The Georgian Times, 2007-05-21. Retrieved June 23, 2007.
বহিঃসংযোগ
সম্পাদনা- অফিসিয়াল
- Playboy.com
- Playboy Enterprises Inc. (কর্পোরেট ওয়েবসাইট)
- Playboy UK ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ৩০ জানুয়ারি ২০১২ তারিখে
- অন্যান্য
- Playboy Covers of the World[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]—বিশ্বজুড়ে প্লেবয়ের সকল নতুন এবং পুরানো সংখ্যার কভার।
- Crossett, Andrew, "Index: The Women of Playboy – 1967 – 2007", ২০০৭।
- Playmate database at the University of Chicago[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
- A full listing of the Playboy Interview subjects and their interviewers
- Josh Lambert, "My Son, the Pornographer: Jewish Editors at Playboy" ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২৭ ফেব্রুয়ারি ২০১০ তারিখে
এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |