শেলি লং

মার্কিন অভিনেত্রী

শেলি লং (ইংরেজি: Shelley Lee Long; জন্ম: ২৩ আগস্ট ১৯৪৯) হলেন একজন মার্কিন অভিনেত্রী ও কৌতুকাভিনেত্রী। তিনি টেলিভিশন সিটকম চিয়ার্স-এ ডায়ান চেম্বারস চরিত্রে অভিনয়ের জন্য সর্বাধিক পরিচিত।[] এই কাজের জন্য তিনি পাঁচটি এমি পুরস্কারের মনোনয়ন লাভ করেছেন, এবং ১৯৮৩ সালে হাস্যরসাত্মক ধারাবাহিকে সেরা অভিনেত্রী বিভাগে একটি পুরস্কার অর্জন করেছেন ও দুটি গোল্ডেন গ্লোব পুরস্কার অর্জন করেছেন। লং এই ধারাবাহিকের স্পিনঅফ ফ্রেজিয়ার-এ ধারাবাহিকে তার করা ডায়ান চেম্বারস চরিত্রে অভিনয় করেন। এই কাজের জন্য তিনি সেরা অতিথি অভিনেত্রী বিভাগে একটি এমি পুরস্কারের মনোনয়ন লাভ করেন। ২০০৯ সালে তিনি এবিসি চ্যানেলের হাস্যরসাত্মক ধারাবাহিক মডার্ন ফ্যামিলি-এ ডিডি প্রিচেট চরিত্রে অভিনয় করেন।

শেলি লং
Shelley Long
১৯৯৬ সালে শেলি লং
জন্ম
শেলি লি লিং

(1949-08-23) ২৩ আগস্ট ১৯৪৯ (বয়স ৭৫)
জাতীয়তামার্কিন
মাতৃশিক্ষায়তননর্থওয়েস্টার্ন বিশ্ববিদ্যালয়
পেশাঅভিনেত্রী, কৌতুকাভিনেত্রী
কর্মজীবন১৯৭১-বর্তমান
দাম্পত্য সঙ্গীব্রুস টাইসন (বি. ১৯৮১; বিচ্ছেদ. ২০০৪)
সন্তান

লং কয়েকটি চলচ্চিত্রে শ্রেষ্ঠাংশে অভিনয় করেছেন, তন্মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল নাইট শিফট (১৯৮২), ইরেকনসিলেবল ডিফারেন্সেস (১৯৮৪), দ্য মানি পিট (১৯৮৬), আউট্রেজাস ফরচুন (১৯৮৭), হেলো অ্যাগেইন (১৯৮৭), ট্রুপ বেভারলি হিলস (১৯৮৯), দ্য ব্র্যাডি বাঞ্চ মুভি (১৯৯৫), আ ভেরি ব্র্যাডি সিক্যুয়েল (১৯৯৬) ও ডক্টর টি অ্যান্ড দ্য উইমেন (২০০০)।

প্রারম্ভিক জীবন

সম্পাদনা

শেলি লং ১৯৪৯ সালের ২৩শে আগস্ট ইন্ডিয়ানা অঙ্গরাজ্যের ফোর্ট ওয়েনে জন্মগ্রহণ করেন।[] তার পিতা লিল্যান্ড লং রাবার ইন্ডাস্ট্রিতে কাজ করতেন এবং পরে শিক্ষকতায় যোগ দেন। তার মাতা ইভাডিন একজন স্কুল শিক্ষক ছিলেন।[] লং তার হাই স্কুলের বক্তৃতা দলে সক্রিয় ছিলেন এবং ইন্ডিয়ানা হাই স্কুল ফরেনসিক অ্যাসোসিয়েশনের প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করেন। ১৯৬৭ সালে তিনি ন্যাশনাল ফরেনসিক লিগের মৌলিক বক্তৃতা বিভাগে জাতীয় শিরোপা অর্জন করেন।[]

সাউথ সাইড হাই স্কুল থেকে পড়াশোনা শেষ করে তিনি নর্থওয়েস্টার্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে নাট্যকলা বিভাগে ভর্তি হন,[] কিন্তু অভিনয় ও মডেলিং কর্মজীবন বেছে নেওয়ায় তিনি স্নাতক সম্পন্ন করতে পারেন নি। শিকাগো অঞ্চলে একটি বিজ্ঞাপন চিত্রের কাজ করার সময় তিনি প্রথম অভিনয়ের সুযোগ পান।

তথ্যসূত্র

সম্পাদনা
  1. "Where Everybody Knows Your Name"। Cheersboston.com। জুন ২৭, ২০১০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ জুলাই ৪, ২০১০ 
  2. "Names & Faces Happy Birthday"অরল্যান্ডো সেন্টিনেল। আগস্ট ২৩, ১৯৯২। পৃষ্ঠা A2। সংগ্রহের তারিখ ২৩ আগস্ট ২০১৮ [স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
  3. Toasting Cheers। ৭ জানুয়ারি ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৩ আগস্ট ২০১৮ 
  4. বিলম্যান, জেনিফার। "You Don't Have to Win Nationals – Cogito Debate"কজিটো ডিবেট (ইংরেজি ভাষায়)। ১৭ অক্টোবর ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৩ আগস্ট ২০১৮ 

বহিঃসংযোগ

সম্পাদনা
  NODES
os 1